বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে আগেই কারাগারে ডিভিশন দেওয়া উচিত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
আদালত বলেছেন, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট ৯ ডিসেম্বর তারিখে কারা বিধি অনুযায়ী তাদের ডিভিশন দিতে বলেছিলেন। কিন্তু ১৩ তারিখে ডিভিশন দেওয়া হয়েছে। এ কারণে কয়েকদিন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে সাফার করতে হয়েছে।
বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহামদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
পরে আদালত কারাগারে ডিভিশন চেয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের দায়ের করা রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
এর আগে মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও মির্জা আব্বাসের পক্ষে তাদের স্ত্রীরা রিট দায়ের করেন।